শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন স্থাগিত ॥ ক্ষুভে ফুঁসছে নেতাকর্মীরা॥ প্রতিবাদ সমাবেশ রাজাকারদের পাহারাদার দখলদার ইউনূস সরকারের প্রহসনের রায় ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ৫ই আগষ্ট নোয়াখালী,চাটখিল থানা লুটের অস্ত্রে দিয়ে নিজেই নিজের গুলিতে আহত হয়ে মৃতুর ৯ মাস পর আদালতে অভিযোগ =!! ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে রায়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের বাজেট ঘোষণা মানবাধিকার সংগঠন ঐক্য পরিষদের পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে অগ্নিবীণা ১২৬ তম নজরুল জয়ন্তী উৎসব ‘২০২৫ পালিত। মেধা মূল্যায়ন ২০২৪ এর বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ! বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা খামারের গরু নিয়ে হাটে এসেছেন বিক্রির আশায়, গরুর দাম প্রত্যাশিত না হওয়ায় পড়েছেন বিপাকে ! ফটিকছড়ি জনকল্যাণ পরিষদের পুনর্গঠিত নতুন কার্যকরী কমিটি প্রথম সভা

নরসিংদীতে আওয়ামী লীগের সভাপতি জিএম তালেবের নাম ভাঙ্গিয়ে বেরিয়েছেন নামধারী ভুয়া সাংবাদিক আব্দুস সাত্তার মিয়া ।

নরসিংদীতে আওয়ামী লীগের সভাপতি জিএম তালেবের নাম ভাঙ্গিয়ে বেরিয়েছেন নামধারী ভুয়া সাংবাদিক আব্দুস সাত্তার মিয়া ।

অনুসন্ধানী রিপোর্ট**

**ভূমিকা:**
দেশব্যাপী সাংবাদিকতার সাথে সম্পর্কিত অনেক ভুয়া ও অসৎ কার্যক্রমের মধ্যে একজন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হচ্ছেন আব্দুস সাত্তার মিয়া। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে নানা ধরনের অভিযোগ উঠেছে, যা নিয়ে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।

**পরিচিতি:**
আব্দুস সাত্তার মিয়া নিজেকে একজন সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দেন। তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্র ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ‘প্রকাশিত’ সংবাদ এবং ‘তদন্তমূলক রিপোর্ট’ প্রকাশ করেন। কিন্তু এসব প্রতিবেদনকে আসল সাংবাদিকতার অন্তর্গত বলে বিবেচনা করা হচ্ছে না।

**অভিযোগ:**
১. **ভুয়া সংবাদ:** আব্দুস সাত্তার মিয়া সনাক্তকৃত অজানা তথ্য ও ভিত্তিহীন কাহিনী প্রচার করেন, যা সংবাদমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা কমিয়ে দেয়।
২. **নির্মাণমূলক বিভ্রান্তি:** তার রিপোর্টগুলো প্রায়ই অতি নাটকীয় ও অসমর্থিত দাবি নিয়ে পূর্ণ থাকে, যা পাঠকদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।
৩. **প্রমাণের অভাব:** তার বহু প্রতিবেদনের কোনো প্রামাণিক উৎস বা নির্ভরযোগ্য তথ্য সূত্র নেই, যা সাংবাদিকতার মৌলিক নীতির পরিপন্থী।

**তদন্তের ফলাফল:**
তদন্তকালে পাওয়া তথ্য অনুসারে, আব্দুস সাত্তার মিয়া অধিকাংশ সময় প্রামাণিক তথ্য সংগ্রহের পরিবর্তে গুজব ও বানোয়াট তথ্য ব্যবহার করেন। এ ধরনের কার্যকলাপ সাংবাদিকতার আদর্শ এবং নৈতিকতার প্রতি ক্ষতিকর। তার রিপোর্টগুলো প্রচারিত হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৃত ঘটনা জানতে অসুবিধার সৃষ্টি হয়েছে।

**পরিণতি ও প্রস্তাবনা:**
ভুয়া সাংবাদিকতার বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে। আব্দুস সাত্তার মিয়ার মতো ভুয়া সাংবাদিকদের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে রাখতে সংবাদমাধ্যম ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। জনগণের কাছে সঠিক তথ্য উপস্থাপনের জন্য সাংবাদিকদের নৈতিকতা ও পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করা অপরিহার্য।

**উপসংহার:**
আব্দুস সাত্তার মিয়া যে ভুয়া সাংবাদিকতার মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে, তা যথাযথ তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি রাখে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের স্বার্থে একটি বড় হুমকি।

—তার বিরুদ্ধে নরসিংদী জেলায় কর্মরত ৬৫ জন সচিব চাঁদাবাজির অভিযোগ দিয়েছে, চাঁদাবাজির মামলা করেছেন জেলা পরিষদের সদস্য সদস্য হালিম খান, গিয়াস উদ্দিন চেয়ারম্যান, সাংবাদিক বাবুল মিয়া, হাজি বিরানী রুবেল, রুকু ডাইংগের মালিক, বিএনপি নেতা মামুন, আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন শাহীন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাতি মনির, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনির হোসেন, গণধোলাই খেয়েছেন পুঠিয়া ইউনিয়ন পরিষদ, চিনিসপুর, শীল মান্দি, মেহের পাড়া,নুরালাপুর, চরদিঘলদী, শিবপুরের এসার অফিসতা, রায়পুরা রসুলপুরা,কে পিটিয়েছে সাংবাদিক মাজারুল পারভেজ, মাসুম ভুইয়া, পিন্টু, কামাল উদ্দিন সরকার, মানিক মিয়া, রমজান আলী, তার ব্যাপারে জিএম তালেব হোসেন একাধিক সাংবাদিকে জানিয়েছেন সে আমার কোন আত্মীয় না আমার পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করলে থানায় খবর দিবেন অথবা বেঁধে রেখে আমাকে খবর দিবেন । মনির হোসেন বলেন সে আমাদের আত্মীয় না তাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙ্গে দিবেন ।

এই রিপোর্টের মাধ্যমে আব্দুস সাত্তার মিয়ার বিরুদ্ধে প্রমাণিত অভিযোগগুলো তুলে ধরা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। তাকে গ্রেফতার করে সাংবাদিক জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করার জন্য অনুরোধ করেছেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। আওয়ামী লীগের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, ফেসবুকে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া, ও মানুষের নামে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে মান সম্মান নষ্ট করার অভিযোগ রয়েছে । এ ব্যাপারে তাকে নরসিংদী মডেল থানার ওসি আবুল কাশেম ভূঁইয়া, মাধবদীর ওসি, সৈয়দ হোসেন, মডেল থানার ওসি তানভীর আহমেদ, শিবপুরের ওসি সালাউদ্দিন মিয়া থানা প্রবেশ নিষেধ করেছিল, বিভিন্ন মিথ্যা তকমা দেওয়ার অভিযোগে তার নিজ বাড়িতে তাকে কুপিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে তার এলাকার লোকজন। নরসিংদী জেলায় ডজন খানেক স্থানে গণধোলাই খেয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে নরসিংদী জেলার বিভিন্ন থানায় অভিযোগ রয়েছে ২০-৩০ টি । এবং একাধিক গণমাধ্যমে তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে । আওয়ামী লীগের সভাপতি জিএম তালেবহোসেন এর নাম ভাঙ্গিয়ে পার পেয়েছে তার খুঁটির জোর কোথায় ?


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page