শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ছিলোনিয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক মিলনায়তন ও প্রধান শিক্ষকের কক্ষ উদ্বোধন কারাগার” আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নারী কর্মীদের জন্য যেন মরণ ফাঁদ। শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে কালিয়ায় বিশেষ আইন-শৃঙ্খলা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রিকশাচালক বাবার দুই ‘রাজকন্যা’র স্বপ্নপূরণ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বুশরা ও তৃষা ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে জমি নিয়ে প্রতারণা ভাগ্নের সাথে মামার। সংযুক্ত আরব আমিরাত দুবাই শাখার ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ:) মাহফিল কালীগঞ্জে জমির মূল্যের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ জনগণের মুক্তির প্রত্যাশা অপরাধ ও জঙ্গী উত্থানের অবসান ঘটাতে শেখ হাসিনাকেই চায় বাংলাদেশ আনোয়ারায় গ্রীন চট্টগ্রাম এ্যালায়েন্সের আয়োজনে বৃক্ষ রোপণ ও বিতরণ অনুষ্ঠান আজ বিশ্ববিদ্যালয় ডাকসু নির্বাচনকে ‘প্রহসন ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র’ বললেন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইনান

আওয়ামী দাপটে এখন ও ভূমি দখলের অপচেষ্টা ।

আওয়ামী দাপটে এখন ও ভূমি দখলের অপচেষ্টা ।

মোঃ তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি নরসিংদী

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার অলিপুরা ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: সামসুল হক ও তার তিন ছেলে সাগর, শফিকুল ও মহসিনের নেতৃত্বে আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী গত দেড় বছর আগে জাহাঙ্গীর নগর গ্রামের গোলাপ মিয়া ও তার মাস্টার্স পড়োয়া ছেলে রিয়াদ মিয়াকে কিল, ঘুষি ও লাথি মেরে নিজ ক্রয়কৃত জমি থেকে জোরপূর্বক বিতাড়িত করে দেয়। জানা যায়, জনৈক হাবিবুর রহমান এর নিকট থেকে দুই বছর আগে গোলাপ মিয়া পিতামৃত: সুরুত আলি, সাং-জাহাঙ্গীর নগর,থানা: রায়পুরা,জেলা: নরসিংদী এই জমিটি ক্রয় করে নিজ নামে খারিজ করে খাজনা দিয়ে আসিতেছে। স্থানীয় ইউ পি চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে হাবিবুর রহমান বলে আজ থেকে এই জমির মালিক মো: গোলাপ মিয়া। তারপরও গোলাপ মিয়াকে বিতাড়িত করে দেয়। আরও জানা যায়, আওয়ামী লীগের দাপটে ও পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে এলাকার অনেক পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ রয়েছে সামসুল হক ও তার সন্ত্রাসী তিন ছেলের বিরুদ্ধে। এলাকার ফজর আলীর পরিবারের সদস্যদের নানা ভাবে পুলিশ দিয়ে হয়রানি করা হয়। স্বপনকে মিথ্যা মামলায় জেলে পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে। ক্ষমতার পট পরিবর্তন হওয়ার পর ও স্থানীয় জনগণের সহায়তায় গোলাপ মিয়া তার ক্রয়কৃত জমিতে গত বৃহস্পতিবার ঘর উঠাতে গেলে এখনও আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী গোলাপ মিয়া ও তার মাস্টার্স ডিগ্রী পড়োয়া ছেলে রিয়াদ মিয়াকে বিভিন্ন হুমকি দেয় ও শাসিয়ে যায় এবং পরবর্তীতে রায়পুরা থানা থেকে এ এস আই নেছার উদ্দিনকে দিয়ে ভূয়া নোটিশ দেখিয়ে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রদান করে অন্যথায় তাদের অসুবিধা হবে বলে চলে যায় সামসুল হকের বাড়িতে। কিছুক্ষণ পর এ এস আই নেছার উদ্দিন সামসুল হকের বাড়ি থেকে গোলাপ মিয়ার বাড়ির ভিতর ডুকে বিভিন্ন হুমকি দামকি প্রদান করতে থাকলে মহিলাদের হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে তা ভিডিও করতে থাকে এতে নেছার উদ্দিন মহিলাদের হাত থেকে মোবাইল ফোন নিয়ে ভেঙে ফেলে এবং মিথ্যা মামলার হুমকি প্রদান করে।
জনমনে প্রশ্ন– এখনও আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী এবং পুলিশ বাহিনী এত সাহস কোথায় পেলো? সরকারের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page