শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন স্থাগিত ॥ ক্ষুভে ফুঁসছে নেতাকর্মীরা॥ প্রতিবাদ সমাবেশ রাজাকারদের পাহারাদার দখলদার ইউনূস সরকারের প্রহসনের রায় ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ৫ই আগষ্ট নোয়াখালী,চাটখিল থানা লুটের অস্ত্রে দিয়ে নিজেই নিজের গুলিতে আহত হয়ে মৃতুর ৯ মাস পর আদালতে অভিযোগ =!! ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে রায়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের বাজেট ঘোষণা মানবাধিকার সংগঠন ঐক্য পরিষদের পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে অগ্নিবীণা ১২৬ তম নজরুল জয়ন্তী উৎসব ‘২০২৫ পালিত। মেধা মূল্যায়ন ২০২৪ এর বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ! বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা খামারের গরু নিয়ে হাটে এসেছেন বিক্রির আশায়, গরুর দাম প্রত্যাশিত না হওয়ায় পড়েছেন বিপাকে ! ফটিকছড়ি জনকল্যাণ পরিষদের পুনর্গঠিত নতুন কার্যকরী কমিটি প্রথম সভা

ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের ৫১টি গাছ বিক্রি \ ৬ মাস পর মামলার উদ্যোগ!

ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের ৫১টি গাছ বিক্রি \ ৬ মাস পর মামলার উদ্যোগ!

মোঃ হামিদুজ্জামান জলিল স্টাফ রিপোর্টার

ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে সরকারী গাছ চুরির মামলা হচ্ছে। প্রায় ৬ মাস আগে তিনি ৮লাখ টাকা মুল্যের সরকারী গাছ বিনা টেন্ডারে গোপনে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ বছরের মার্চ মাসের দিকে চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ গোপনে সদর উপজেলার কালা ল²িপুর গ্রামে জেলা পরিষদের একটি পুকুর পাড়ের ৫১টি গাছ বিক্রি করে দেন। এদিকে ৬ মাস আগে এই গাছ বিক্রি করা হলেও কেন মামলা করা হয়নি এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের নামে কোন মামলা না থাকলেও হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই তিনি পলাতক রয়েছেন। ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের গোপনীয়তা সহকারী সফি উদ্দীন বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকালে জানান, এ বছরের মার্চ মাসে চুরি করে গাছগুলো কাটা হয়। সরজমিন তদন্ত করে দেখা গেছে জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের নির্দেশে পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাজমুল হোসেন গাছগুলো খুলুলবেড়বাড়ি গ্রামের আতিয়ার মোল্লার ছেলে রুবেল হোসেন মোল্লার কাছে বিক্রি করে দেন। স্থানীয় পদ্মাকর ইউনিয়নের ওয়ার্ড মেম্বর জাহিদুল ইসলাম আতিক সরকারী এই গাছ বিক্রিতে সহায়তা করেন। তিনি আরো জানান, চেয়ারম্যান হিসেবে হারুন অর রশিদ দায়িত্ব গ্রহণের পর অনেককে বদলী করে দেন। ফলে তিনি এই সুযোগে সরকারী লাখ লাখ টাকার গাছ চুরি করে বিক্রি করেন। এ বিষয়ে সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ জানান, আমি কেন গাছ বিক্রি করতে যাব? তাছাড়া গাছ বিক্রির কথা তো আমিও জানি না। আমার বিরুদ্ধে পরিষদের কিছু কর্মচারী ষড়যন্ত্র করছে বলেও তিনি দাবী করেন। ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা জানান, সরকারী গাছ বিক্রির অভিযোগে মামলা হচ্ছে। এ বিষয়ে একটি এজাহার প্রস্তুত করা হয়েছে। তিনি বলেন আমি বাইরে থেকে ফিরে থানায় এজাহার জমা দেব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page