বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ০১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ছিলোনিয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক মিলনায়তন ও প্রধান শিক্ষকের কক্ষ উদ্বোধন কারাগার” আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নারী কর্মীদের জন্য যেন মরণ ফাঁদ। শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে কালিয়ায় বিশেষ আইন-শৃঙ্খলা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রিকশাচালক বাবার দুই ‘রাজকন্যা’র স্বপ্নপূরণ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বুশরা ও তৃষা ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে জমি নিয়ে প্রতারণা ভাগ্নের সাথে মামার। সংযুক্ত আরব আমিরাত দুবাই শাখার ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ:) মাহফিল কালীগঞ্জে জমির মূল্যের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ জনগণের মুক্তির প্রত্যাশা অপরাধ ও জঙ্গী উত্থানের অবসান ঘটাতে শেখ হাসিনাকেই চায় বাংলাদেশ আনোয়ারায় গ্রীন চট্টগ্রাম এ্যালায়েন্সের আয়োজনে বৃক্ষ রোপণ ও বিতরণ অনুষ্ঠান আজ বিশ্ববিদ্যালয় ডাকসু নির্বাচনকে ‘প্রহসন ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র’ বললেন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইনান

ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের ৫১টি গাছ বিক্রি \ ৬ মাস পর মামলার উদ্যোগ!

ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের ৫১টি গাছ বিক্রি \ ৬ মাস পর মামলার উদ্যোগ!

মোঃ হামিদুজ্জামান জলিল স্টাফ রিপোর্টার

ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে সরকারী গাছ চুরির মামলা হচ্ছে। প্রায় ৬ মাস আগে তিনি ৮লাখ টাকা মুল্যের সরকারী গাছ বিনা টেন্ডারে গোপনে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ বছরের মার্চ মাসের দিকে চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ গোপনে সদর উপজেলার কালা ল²িপুর গ্রামে জেলা পরিষদের একটি পুকুর পাড়ের ৫১টি গাছ বিক্রি করে দেন। এদিকে ৬ মাস আগে এই গাছ বিক্রি করা হলেও কেন মামলা করা হয়নি এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের নামে কোন মামলা না থাকলেও হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই তিনি পলাতক রয়েছেন। ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের গোপনীয়তা সহকারী সফি উদ্দীন বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকালে জানান, এ বছরের মার্চ মাসে চুরি করে গাছগুলো কাটা হয়। সরজমিন তদন্ত করে দেখা গেছে জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের নির্দেশে পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাজমুল হোসেন গাছগুলো খুলুলবেড়বাড়ি গ্রামের আতিয়ার মোল্লার ছেলে রুবেল হোসেন মোল্লার কাছে বিক্রি করে দেন। স্থানীয় পদ্মাকর ইউনিয়নের ওয়ার্ড মেম্বর জাহিদুল ইসলাম আতিক সরকারী এই গাছ বিক্রিতে সহায়তা করেন। তিনি আরো জানান, চেয়ারম্যান হিসেবে হারুন অর রশিদ দায়িত্ব গ্রহণের পর অনেককে বদলী করে দেন। ফলে তিনি এই সুযোগে সরকারী লাখ লাখ টাকার গাছ চুরি করে বিক্রি করেন। এ বিষয়ে সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ জানান, আমি কেন গাছ বিক্রি করতে যাব? তাছাড়া গাছ বিক্রির কথা তো আমিও জানি না। আমার বিরুদ্ধে পরিষদের কিছু কর্মচারী ষড়যন্ত্র করছে বলেও তিনি দাবী করেন। ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা জানান, সরকারী গাছ বিক্রির অভিযোগে মামলা হচ্ছে। এ বিষয়ে একটি এজাহার প্রস্তুত করা হয়েছে। তিনি বলেন আমি বাইরে থেকে ফিরে থানায় এজাহার জমা দেব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page