শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন স্থাগিত ॥ ক্ষুভে ফুঁসছে নেতাকর্মীরা॥ প্রতিবাদ সমাবেশ রাজাকারদের পাহারাদার দখলদার ইউনূস সরকারের প্রহসনের রায় ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ৫ই আগষ্ট নোয়াখালী,চাটখিল থানা লুটের অস্ত্রে দিয়ে নিজেই নিজের গুলিতে আহত হয়ে মৃতুর ৯ মাস পর আদালতে অভিযোগ =!! ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে রায়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের বাজেট ঘোষণা মানবাধিকার সংগঠন ঐক্য পরিষদের পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে অগ্নিবীণা ১২৬ তম নজরুল জয়ন্তী উৎসব ‘২০২৫ পালিত। মেধা মূল্যায়ন ২০২৪ এর বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ! বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা খামারের গরু নিয়ে হাটে এসেছেন বিক্রির আশায়, গরুর দাম প্রত্যাশিত না হওয়ায় পড়েছেন বিপাকে ! ফটিকছড়ি জনকল্যাণ পরিষদের পুনর্গঠিত নতুন কার্যকরী কমিটি প্রথম সভা

বাতিল হোক শান্তি চুক্তি

বাতিল হোক শান্তি চুক্তি

মোহাম্মদ রুস্তম আলী কিশোরগঞ্জ

নির্দিষ্ট ভূমি সীমা ও জনগণ নিয়ে গঠিত হয় রাষ্ট্র। রাষ্ট্রের প্রয়োজনে এবং জনগণের নিরাপত্তার জন্য তৈরি করা আইন যাকে একত্রে সংবিধান বলে।

১৯৪৭ সালে ভারত ভাগে সৃষ্টি হয় পাকিস্তান রাষ্ট্র। পাকিস্তান রাষ্ট্রের দুটি অংশ একটি পূর্ব পাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান।দুই প্রদেশের মধ্যে দুরত্ব ১৪’শ মাইল প্রায়।পৃথিবীতে এমন ইতিহাস দ্বিতীয় কোথাও নেই। পশ্চিম পাকিস্তানে সকল কর্তৃত্ব পরিচালনা করেন।যেখানে বৈষম্য লুটের চিত্র ফুটে ওঠে। 

২৪ বছর লুট নির্যাতনের প্রতিবাদে নতুন রাষ্ট্র গঠনের প্রয়োজন হয়ে ওঠে।পাকিস্তান ভেঙে সৃষ্টি হয় নতুন রাষ্ট্রের, লাখো শহীদ ও নারীর সম্ভমের বিনিময়ে সৃষ্টি হয় বাংলাদেশ। 

একটি রাষ্ট্রে বিভিন্ন মতের, নানা ধাচের, ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের ও নীতির মানুষ বাস করেন।কারো পরিচয় তার ধর্মে বা নীতির নয়।একজন মানুষের প্রথম পরিচয়,  সে এই দেশের নাগরিক। 

সে কোন গোষ্ঠীর বা জাতির সেই অনুযায়ী কোনো অধিকার পাওয়ার যোগ্যতা রাখেন না।দেশের আইন অনুযায়ী সকল নাগরিকের অধিকার পাবেন।একজন মানুষের পরিচয় সে দেশের নাগরিক। প্রত্যেকেই নাগরিক অধিকার পাবেন।

কারো ধর্ম বা গোষ্ঠী বিবেচনা করে পৃথক কোনো শান্তি চুক্তি করা এটা দেশের মধ্যে শত্রু পুষে রাখা বা সন্ত্রাসী সংগঠন  তৈরি করা বলে মনে করি।

পাহাড়ি অঞ্চলে বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠন দেখা যায় মাঝে মধ্যেই। তাদের দমন করতে গেলেই আদিবাসী বা উপজাতিরা স্লোগান উঠান,  সেনাবাহিনী হোটাও,,আদিবাসী বাঁচাও।বাঙালি সরাও, পাহাড় বাঁচাও!

রাষ্ট্রের সীমানায় যেকোনো জায়গায় সেনাবাহিনী থাকবে।নাগরিক হিসেবে যে কেউ দেশের যে কোনো জায়গায় যাবে এটাই স্বাভাবিক। 

কিন্তু পাহাড়ি অঞ্চলে বাহিরের কেউ গেলেই তাকে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরতে হবে কেন?এই বিষয়ে উপজাতিরা নিশ্চুপ থাকেন!দেশে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী থাকা অবস্থায় কেন তাদের আলাদা সশস্ত্র বাহিনী থাকবে?

পাহাড় অঞ্চল সম্পূর্ণ সন্ত্রাসী মুক্ত করা হোক এবং দেশের নাগরিক অধিকার ব্যতীত সকল শান্তি চুক্তি বাতিল করে, নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হোক।লেখকঃশেখ মামুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page