শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন স্থাগিত ॥ ক্ষুভে ফুঁসছে নেতাকর্মীরা॥ প্রতিবাদ সমাবেশ রাজাকারদের পাহারাদার দখলদার ইউনূস সরকারের প্রহসনের রায় ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ৫ই আগষ্ট নোয়াখালী,চাটখিল থানা লুটের অস্ত্রে দিয়ে নিজেই নিজের গুলিতে আহত হয়ে মৃতুর ৯ মাস পর আদালতে অভিযোগ =!! ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে রায়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের বাজেট ঘোষণা মানবাধিকার সংগঠন ঐক্য পরিষদের পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে অগ্নিবীণা ১২৬ তম নজরুল জয়ন্তী উৎসব ‘২০২৫ পালিত। মেধা মূল্যায়ন ২০২৪ এর বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ! বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা খামারের গরু নিয়ে হাটে এসেছেন বিক্রির আশায়, গরুর দাম প্রত্যাশিত না হওয়ায় পড়েছেন বিপাকে ! ফটিকছড়ি জনকল্যাণ পরিষদের পুনর্গঠিত নতুন কার্যকরী কমিটি প্রথম সভা

শেখ হাসিনা সরকার পুরো দেশকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছেন

শেখ হাসিনা সরকার পুরো দেশকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছেন

স্টাফ রিপোর্টার

শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কী ক্ষতি করেছেন, বলতে পারেন?

উনি বাংলাদেশের অনেকগুলো ব্যাংক লুট করিয়েছেন উনার অনুগতদের দিয়ে। এইটাই সবচেয়ে বড় ক্ষতি। এই ক্ষতির ক্ষত বাংলাদেশকে বয়ে বেড়াতে হবে বহু বছর।

আজকের খবর অনুযায়ী বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক থেকে এস আলম একাই নিয়ে গেছেন ৫০,০০০ কোটি টাকা; প্রায় ৫০০ কোটি ডলার।

ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক আর ন্যাশনাল ব্যাংক- মোট আটটা ব্যাংক একাই দখল করে বসে ছিলেন এস আলম।

এক ব্যাংক থেকেই যদি ৫ বিলিয়ন ডলার নিয়ে থাকেন (এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া গিয়েছে, নিয়েছেন আরো বেশি), ৮ ব্যাংক থেকে কতো নিয়েছেন, ধারণা করেন।

এই লুটপাট এস আলম একা একা করতে পারেননি। এস আলমকে সহায়তা করেছে শেখ হাসিনার সরকারের অনেকগুলো অঙ্গ।

আপনি শিশু কিংবা পাগল না হলে এতোটুকু বুঝবেন, এই টাকাগুলো এস আলম একাই ভোগ করেননি। শেখ হাসিনা এবং তার বোনকেও ভাগ দিয়েছেন নিশ্চয়ই।

সবচেয়ে বিপদের কথা হলো, লুট করা টাকাগুলো দেশে নেই। ডলারে রুপান্তর হয়ে বিদেশে পাচার হয়ে গেছে বেশিরভাগ টাকা। সেই লুটপাট এর অনুসন্ধান বন্ধ করতে দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে ব্যবহার করেছেন শেখ হাসিনা।

বেসিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক- এরকম আরো অনেক ব্যাংকও লুটেছেন শেখ হাসিনার অন্যান্য লোকজন। অনেকগুলো লিজিং কোম্পানি লুট হয়েছে, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লুট হয়েছে, লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লুট হয়েছে। লুটপাট এমন মাত্রায় হয়েছে যে, সঠিক চিত্র তুলে আনাই মুশকিল।

এই লুটপাটের কারণে এখন দেশের ব্যাংকগুলো খালি। আমাদের টাকার পারচেজিং পাওয়ার দিনদিন কমছে। আমাদের সামনে


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page