শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন স্থাগিত ॥ ক্ষুভে ফুঁসছে নেতাকর্মীরা॥ প্রতিবাদ সমাবেশ রাজাকারদের পাহারাদার দখলদার ইউনূস সরকারের প্রহসনের রায় ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ৫ই আগষ্ট নোয়াখালী,চাটখিল থানা লুটের অস্ত্রে দিয়ে নিজেই নিজের গুলিতে আহত হয়ে মৃতুর ৯ মাস পর আদালতে অভিযোগ =!! ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে রায়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের বাজেট ঘোষণা মানবাধিকার সংগঠন ঐক্য পরিষদের পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে অগ্নিবীণা ১২৬ তম নজরুল জয়ন্তী উৎসব ‘২০২৫ পালিত। মেধা মূল্যায়ন ২০২৪ এর বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ! বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা খামারের গরু নিয়ে হাটে এসেছেন বিক্রির আশায়, গরুর দাম প্রত্যাশিত না হওয়ায় পড়েছেন বিপাকে ! ফটিকছড়ি জনকল্যাণ পরিষদের পুনর্গঠিত নতুন কার্যকরী কমিটি প্রথম সভা

প্রসঙ্গ দুর্নীতির শ্বেতপত্র বনাম দুর্নীতিবাজদের প্রজন্মরাও হোক

প্রসঙ্গ দুর্নীতির শ্বেতপত্র বনাম দুর্নীতিবাজদের প্রজন্মরাও হোক দোষের ভাগী।অথই নূরুল আমিন

মোহাম্মদ রুস্তম আলী কিশোরগঞ্জ

খবরে প্রকাশ আজ হোক কাল হোক বাংলাদেশের দুর্নীতিবাজদের ” শ্বেতপত্র ” প্রকাশ হবে। আমরাও চাই প্রকাশ হোক। তবে যাছাই বাছাই খুব নিঁখুত ভাবে হোক। হিংসাত্মক মনোভাব নিয়ে কোনো ভালো মানুষের নামেও যেন দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ না হোক।

প্রকৃত দুর্নীতিবাজদের কে খোঁজে বের করা হোক। এবং তাদের বিচার করা হোক। দুর্নীতি রোধ করতে কঠিন বিচার করা হোক। এবং ভবিষ্যতে যেকেউ দুর্নীতি করতে যেন ভয় পায়। সেই ব‍্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।

তবে আমি মনে করি। দুর্নীতির জগতে যারা আছে। বিশেষ করে মন্ত্রী এমপি আমলা নেতা ব‍্যবসায়ী যেই হোক। তাদের মধ‍্যে যারা বিদেশে টাকা পাচার করেছে। তাদের জন‍্য বিশেষ পদ্ধতিতে দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হোক। কারণ দেশের টাকা চুরি করে বিদেশ পাচার করা এযেন রাষ্ট্রদ্রোহিতার সমান অপরাধ।

আর তা হলো। বিদেশে টাকা পাচার কারী যেসকল দুর্নীতিবাজ আছে। তাদের বেলায় এই মর্মে কঠিন আইন হোক। তা হলো ওদের স্ত্রী,ছেলে,মেয়ে তারা যেন কখনও সরকারি কোনো চাকরি না পায়। এমনকি কখনও যেন কোনো জনপ্রতিনিধি না হতে পারে।এই ধরনের আইন দুর্নীতিবাজদের বেলায় হলে। ভবিষ্যতে দুর্নীতি অনেকটাই রোধ করা সম্ভব হবে।

অন‍্য দিকে বিদেশে পাচার করা অর্থ ফেরত আনা হোক। এবং দেশেও তাদের যে সম্পদ আছে। তা সব বিক্রি করে দিয়ে সরকারি কোষাগারে এই অর্থ জমা করা হোক।

এছাড়া শ্বেতপত্র এর লিষ্ট অনুযায়ী প্রতি উপজেলায়, জেলা সদর এবং সিটির প্রতিটি ওয়ার্ডে দুর্নীতিবাজদের তালিকা ওয়ালিকা করা হোক। এই ধরনের দুর্নীতিবাজদের রক্তের সম্পর্ক আত্মীয় এমনকি শশুরালয়ের আত্মীয় সহ ব‍্যাংক লোন পাবে না মর্মে আইন পাশ করা হোক।

আমাদের দেশের প্রায় নব্বই ভাগ মানুষ কোনো না কোনো ভাবে তারা কেউ অসৎ কেউ কেউ অসতের আশ্রয় প্রশ্রয় দাতা। তাই কঠিন ভাবে এই দুর্নীতি বন্ধ করতে না পারলে, আমরা হয়তো জাতি হিসাবে সারাজীবন লজ্জিতই থেকে যাব।

অথই নূরুল আমিন
কবি কলামিস্ট ও রাষ্ট্র বিজ্ঞানী ঢাকা


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page