বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ভারতের বিদেশমন্ত্রক এবং জাতীয় নিরাপত্তা দপ্তর
সাগর হাসান
জেলা প্রতিনিধি রাজশাহী।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী (ভারত আশ্রিত) শেখ হাসিনা এবারে জনসমক্ষে আসবেন।তিনি এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
তথ্যমতে, ভারতের সর্বদলীয় সিদ্ধান্ত অনুসারে ভারত সরকার শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবেই মান্যতা দিচ্ছে এব “বিশেষ কূটনৈতিক ট্রাভেল পাস” দিয়েছে।
শেখ হাসিনা ভারতে “রাজনৈতিক আশ্রিত” হিসেবে এখন আছেন। তিনি যেকোনো দেশের ভিসা নিয়ে
ভ্রমণ করতে পারবেন। কোনো দেশই তাঁকে কোনো মামলায় বা অভিযোগে গ্রেপ্তার বা আটক করতে
পারবে না এবং তাঁর নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পারবে
না বলে জানিয়েছে।
শেখ হাসিনার কাছে তাঁর পদপদবি, কর্মকাণ্ড বিষয়ে প্রয়োজনীয় যাবতীয় নথিপত্র রয়েছে। তিনি তাঁর দাবি প্রাথমিকভাবে প্রমাণ করতে পারবেন বলেই জানা গেছে।
সূত্রে বলা হয়েছে ২৩/১০-এর মধ্যেই ভারত সরকারের সঙ্গে “বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী” শেখ হাসিনা বৈঠক করবেন। ভারতের তরফে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, বিদেশমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং নিরাপত্তা উপদেষ্টা।
এরপরেই শেখ হাসিনা বিদেশ সফর করবেন; তাঁর
এই সফরে ভারত সরকার প্রধানমন্ত্রী স্তরের যাবতীয় বন্দোবস্ত এবং সর্বোচ্চস্তরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে; ভারতের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনুসারেই তিনি চলবেন।
উল্লেখ্য এই সফরে শেখ হাসিনা যাবেন 🇨🇭২৪/১০ সুইজারল্যান্ডে, 🇫🇮২৬/১০ ফিনল্যান্ডে,
🇦🇪২৮/১০ সংযুক্ত আরব আমীরশাহীতে, 🇹🇷৩০/১০ তুরস্কে; 🇮🇳এরপরে তিনি ভারতে ফিরবেন।
আরও জানা যায় যে, এইসব দেশে তিনি আওয়ামিলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন, প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেবেন; এবং কূটনৈতিক স্তরের যোগাযোগ করে নিজের অবস্থান বোঝাবেন সরকারগুলোকে।
এছাড়াও আন্তর্জাতিক আদালতে মামলার বিষয়ে নথিপত্র দেওয়া এবং পরামর্শ করবেন।
সম্ভাবনা আছে এরপরে রাশিয়া, চীন সহ আসিয়ান জোটের দেশগুলো এবং ইউরোপ ইউনিয়ন পার্লামেন্টে যোগাযোগ করবেন। রাষ্ট্রসংঘের নিজের অবস্থান জানাবেন।
এটা যদি সত্য হয় তাহলে ইউনূস সরকারের দিন শেষ হতে চলেছে। এবং শেখ হাসিনা বৈধ পথে জানান দিয়ে বাংলাদেশে ফিরবেন এবং সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবেন।
সূত্র:- ভারতের পররাস্ট্র দফতর ওয়েবসাইট।