বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ছিলোনিয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক মিলনায়তন ও প্রধান শিক্ষকের কক্ষ উদ্বোধন কারাগার” আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নারী কর্মীদের জন্য যেন মরণ ফাঁদ। শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে কালিয়ায় বিশেষ আইন-শৃঙ্খলা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রিকশাচালক বাবার দুই ‘রাজকন্যা’র স্বপ্নপূরণ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বুশরা ও তৃষা ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে জমি নিয়ে প্রতারণা ভাগ্নের সাথে মামার। সংযুক্ত আরব আমিরাত দুবাই শাখার ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ:) মাহফিল কালীগঞ্জে জমির মূল্যের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ জনগণের মুক্তির প্রত্যাশা অপরাধ ও জঙ্গী উত্থানের অবসান ঘটাতে শেখ হাসিনাকেই চায় বাংলাদেশ আনোয়ারায় গ্রীন চট্টগ্রাম এ্যালায়েন্সের আয়োজনে বৃক্ষ রোপণ ও বিতরণ অনুষ্ঠান আজ বিশ্ববিদ্যালয় ডাকসু নির্বাচনকে ‘প্রহসন ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র’ বললেন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইনান

সাবেক চেয়ারম্যানের স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

সাবেক চেয়ারম্যানের স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

স ম জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম জেলা স্টাফ রিপোর্ট।।
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলায় নামাজরত অবস্থায় লুৎফা বেগম নামে এক বৃদ্ধা নারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল ২৪ অক্টোবর শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার সখিপুর থানার চরসেনসাস ইউনিয়নের বালাকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত লুৎফা বেগম (৭০) চরসেনসাস ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বালার স্ত্রী। পান্না বেগম নামে এক স্কুলশিক্ষিকা এই ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর ওই শিক্ষিকা নিজেও আহত হয়েছেন। তাকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজ ঘরে একটি প্লাস্টিকের চেয়ারে বসে মাগরিবের নামাজ পড়ছিলেন লুৎফা বেগম। এ সময় পেছন থেকে এসে প্রতিবেশী স্থানীয় তারাবুনিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষিকা পান্না বেগম তার গলায় ছুরিকাঘাত করেন। বিষয়টি দেখে লুৎফা বেগমের পুত্রবধূ আফরোজা বেগম শিক্ষিকাকে ধরে ফেলেন। এ সময় তাদের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে পান্না বেগম নিজের গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করে আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। তবে কেন হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন,তা এখনো জানা যায়নি। বালাকান্দি এলাকার মাহাবুব বালা বলেন,ঘরে ঢুকে দেখি আমার চাচি লুৎফা বেগম রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন। আর পান্না বেগম পাশে খাটের ওপর শুয়ে আছেন। পরে জানতে পারি পান্না বেগম এই ঘটনা ঘটিয়েছেন। তদন্তপূর্বক আমরা এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করছি। শরীয়তপুর জেলা পুলিশ সুপার মো.নজরুল ইসলাম বলেন,ওই নারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছেন এক শিক্ষিকা। তিনিও আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। কেন এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন,তার রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করছে পুলিশ। ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে পুলিশ আছে। এখনো কোনো মামলা হয়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page