গাড়ির ফিটনেস এর আগে চালকের ফিটনেস দরকার
মোঃ মাহাবুব আলম রিপোর্টারঃ- গাড়ী ফিটনেসের আগে চালকের ফিটনেস-এর মাধ্যমে সড়ক দুর্ঘটনা আসামী পাঁচ বছরে ৪৫৭% পরবর্তী পাঁচ বছরে প্রতিরোধ অভিরায় করা সভাসড়ক দিবস পালন করে সড়ক দুর্ঘটনা কি। করেছে ও প্রয়াতীয় নিরাপর পরিচয় করেছে বিগত সরকার। সড়ক পরিবহন উর্বাচক হিসেবে ডিও মাকে সড়ক দুর্বাীনা নিরসনের নামে মোকারি অর্থো মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণের নামে সরকারি অর্থ লুটপাট করে গেছে। এই নাম মতের প্রশিক্ষণ দিয়ে সড়ক দুর্গটন্য কমানো সম্ভব না। বর্তমান সরকার ৩০০ ছাত্র-ছাত্রী দিয়ে সড়কপথে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার বৃথা স্বপ্ন দেখছে। শিক্ষার্থীদের সম্মানি দিচ্ছেন কিন্তু এবং তাদের পড়ালেখা করে সমানে আগানোর পথে একটি বাধ্য। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়বে। আমরা এক কোটি চালক শ্রমিক প্রশিক্ষিত আমাদের কে দায়িত্ব দিন আর কমলমতি শিক্ষার্থীদের ক্লাস ও পড়ার টেবিলে ফেরত পাঠানো প্রয়োজন। সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) সীমাহীন দুর্নীতি মাদ্রাস সিকিউরিটি কন্ট্রাক্টর ও টাইগার আই ডি কন্ট্রাক্টরের অব্যাবস্থাপনায় অতিষ্ঠ চালক,মালিক,যাত্রী,স্টেক হোল্ডার। সড়ক পরিবহন সেক্টরে সীমাহীন দুর্নীতি চরম অব্যাবস্থাপনা, চান্দাবাজী,দালালী ও নৈরাজ্যের কারনে আজ দেশের সড়ক ব্যবস্থাপনা ভঙ্গুর। বিভিন্ন পত্রিকা ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার মাধ্যমে পাওয়া যায়,বিগত ১০ বছর যাবত গড়ে প্রতি বছর হাজার মানুষ নিহত হচ্ছেন, আহত হচ্ছেন ১০ হাজার” সাধারণ নাগরিক।”WHC’এর হিসেবে এর সংখ্যা ‘দ্বিগুনেরও বেশি। আখাত শ্রমজীবী মানুষেরা মানবেতর জীবন-যাপন করছে,জীবনের সাথে যুদ্ধ করে বেচে আছেন তারা। আগামী দিনে বাংলাদেশের সাধারণ চালক-শ্রমিক এসকল দূর্ঘটনার দায় নিতে চায় না।ড্রাইভারস ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন-কে দায়িত্ব দিলে। আগামী পাঁচ বছরে সড়ক দুর্ঘটনা ৪৫% পরবর্তী পাঁচ বছরে ৯০% কমিয়ে আনতে সক্ষম হব। যে কোনো পেশাজীবি যদি প্রশিক্ষক হতে পারে (খেলোয়াড়, অভিনেতা,ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,শিক্ষক) আমরা লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত-প্রশিক্ষিত চালক থাকা সত্যেও আমাদের কে কাজে। লাগানো হচ্ছে না আমাদের তাচ্ছিল্যের সাথে পিছিয়ে রাখা হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ ও শ্রম আইন সংস্কারের দাবীঃ ১.গাড়ী চালক অধিকার আইন চাই,২.শ্রম আইন সংস্কার চাই। ৩.গাড়ী ফিটনেসের আগে চালকের ফিটনেস চাই। ৪.সাদা প্লেটের গাড়ী চালক সবাই শ্রমিকের স্বীকৃতি চাই। ৫.সাদা প্লেটের গাড়ীতে কমার্শিয়াল”রেন্ট এ কার”ব্যাবসা বৈধতা চাই। ৬.সাদা প্লেটের ভাড়ার গাড়ী সংখ্যা কতো তা লিস্ট করতে হবে,সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ সংস্কার করতে হবে। ৭.সাদা প্লেটের ভাড়ার গাড়ীর AIT ও দ্বিতীয় গাড়ীর বর্ধিত ট্যাক্স বাতিল চাই।•শ্রম আদালত সিন্ডিকেট মুক্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। ৩.শ্রমিক আদালতের দারস্থ হলে আইনানুগভাবে সবচেয়ে কম কর্ম দিবসে মামলা নিষ্পত্তি করতে হবে। বর্তমানে ৯০ দিনের
মামলা ১৫ বছরে শেষ হচ্ছে না। যৌক্তিক কর্মঘণ্টা ও মজুরি,নিয়োগ পত্র,চাকরীর নিশ্চয়তা এবং নিরাপদ কাজের পরিবেশ চাই। মহাসড়কে নিরাপদ দূরত্বে বিশ্রামাগার চাই। ১.সকল টার্মিনালে মোটিভেট রিফ্রেসার প্রশিক্ষণ সেন্টার চাই। সকল টার্মিনালে হাইজেনিক ওয়াশরুম ও ডরমেটরি বিশ্রামাগার চাই। সকল টার্মিনালে দাতব্য চিকিৎসা চাই,ভারস ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার গঠন্তন্ত্রে অর্পিত দায়িত্ব”বি.আর.টি.এ-এর সাথে পালন করার সুযোগ পেলে-টিভেশনাল প্রশিক্ষণের মাধ্যমে চালক সমাজ কে সুশৃঙ্খল চালক বাহিনিতে রুপান্তর করব।ইসেন্সবিহীন চালক কে আগামী ২ বছরে প্রশিক্ষণ করিয়ে লাইসেন্স এর আওতায় ও ইউনিফর্মে আনা সম্ভব। সে ৬৫ বছর বয়স হলে,বিকালাঙ্গ,অক্ষম হলে পাঁচ লাখ টাকা পুনর্বাসন সহায়তা দিব। VF কাজ করার সুযোগ পেলে,চালক সমাজ কে আচার-আচরণ ও কৌশলগত প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের একটি সেচ্ছাসেবী দল বে গঠন করব,বাংলাদেশের দুর্যোগে দুঃসময়ে আমরা বিনা পারিশ্রমিকে রাষ্ট্রের সেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করব।