মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ছিলোনিয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক মিলনায়তন ও প্রধান শিক্ষকের কক্ষ উদ্বোধন কারাগার” আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নারী কর্মীদের জন্য যেন মরণ ফাঁদ। শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে কালিয়ায় বিশেষ আইন-শৃঙ্খলা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রিকশাচালক বাবার দুই ‘রাজকন্যা’র স্বপ্নপূরণ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বুশরা ও তৃষা ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে জমি নিয়ে প্রতারণা ভাগ্নের সাথে মামার। সংযুক্ত আরব আমিরাত দুবাই শাখার ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ:) মাহফিল কালীগঞ্জে জমির মূল্যের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ জনগণের মুক্তির প্রত্যাশা অপরাধ ও জঙ্গী উত্থানের অবসান ঘটাতে শেখ হাসিনাকেই চায় বাংলাদেশ আনোয়ারায় গ্রীন চট্টগ্রাম এ্যালায়েন্সের আয়োজনে বৃক্ষ রোপণ ও বিতরণ অনুষ্ঠান আজ বিশ্ববিদ্যালয় ডাকসু নির্বাচনকে ‘প্রহসন ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র’ বললেন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইনান

কেন্দুয়ায় আ,লীগ নেতা আসাদুল হক ভূঁইয়াকে প্রধান আসামী করে ৬০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

কেন্দুয়ায় আ,লীগ নেতা আসাদুল হক ভূঁইয়াকে প্রধান আসামী করে ৬০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

মহিউদ্দিন সরকারঃ কেন্দুয়া প্রতিনিধিঃ নেত্রকোনা।
নেত্রকোনার কেন্দুয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আসাদুল হক ভূঞাকে প্রধান আসামি করে ৬০ জনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) রাতে মোঃ জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে এই মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ১৬।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে,২০১৬ সালের ৩০ মে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী পালন উপলক্ষে এক শোক র‍্যালি বের করা হয়। র‍্যালিটি কেন্দুয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড এবং কেন্দুয়া জয়হরি স্প্রাই সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ের সামনে পৌঁছালে আওয়ামী লীগের কিছু সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। প্রাণ বাঁচাতে বিএনপির নেতা-কর্মীরা কার্যালয়ে আশ্রয় নিলে আওয়ামী লীগের কর্মীরা গেইট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ৮টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক ছড়ায়। অতর্কিতে এই হামলায় ব্যাপক ভাঙচুর হয় এবং প্রায় ১৬ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, সেসময় বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ড.রফিকুল ইসলাম হিলালীকে এক সন্ত্রাসী জামার কলার ধরে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে এবং তাকে হত্যার হুমকি দেয়। ওই ঘটনার পর তৎকালীন পরিস্থিতির কারণে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়নি,তবে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকায় মামলা করা হয়েছে। কেন্দুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিজানুর রহমান মামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান,মামলাটি বিস্ফোরক আইনে করা হয়েছে এবং তদন্তের দায়িত্ব এসআই মাহমুদুল হাসানকে দেওয়া হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page