সোহেল মিয়া,মনোহরদী উপজেলা প্রতিনিধি:- শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে সর্দার সাখাওয়াত হোসেন বকুল। সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল ১৯৫১ সালে নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার হাবিশপুর গ্রামে ঐতিহ্যবাহী সরদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।পিতা আসমত আলী সরদার। তৎকালীন ইউনিয়ন পরিষদের স্বনামধন্য চেয়ারম্যান ছিলেন।।সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল প্রথমে ছাত্র ইউনিয়ন ও পরবর্তী সময়ে বিএনপি সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি নরসিংদী জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।মনোহরদী উপজেলা বিএনপি’র আহবায়ক, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক সভাপতি বিএনপি থেকে তিনবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য।তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।১৯৭১ সালে ২৫ শে মার্চ রাত্রে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার পর এবং ২৭ শে মার্চ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করার মধ্য দিয়ে, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর উপর ঝাপিয়ে পড়ে এবং সশস্ত্র রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে ১৬ই ডিসেম্বরে বাংলার আকাশে স্বাধীনতার লাল সূর্য এনে দিয়েছেন।আপনার সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র পেয়েছে, আর বাঙালি জাতির অর্থনৈতিক মুক্তির দার উন্মোচিত হয়েছিল। আপনার উদার গণতন্ত্র নীতি,কর্মীবান্ধব, আদর্শিক ও সৃজনশীল রাজনীতি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের বহিঃপ্রকাশ। আপনার ন্যায় পরায়ণতা, উদারতা ও সহনশীল রাজনীতির কারণে ৯১, ৯৬ ও ২০০১ সালে
মনোহরদী বেলাবো তথা সমগ্র বাংলাদেশকে একটি প্রাণবন্ত সংসদ উপহার দিয়েছিলেন। তার মেধা প্রজ্ঞা ও দূরদর্শী রাজনীতির কারণে জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী।তার সততা,মানবিক ও আদর্শিক রাজনীতির কারণে মনোহরদী বেলাবোতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল শক্তিশালী প্ল্যাটফর্মের উপর দাঁড়িয়ে। তার বীরত্ব ও সাফল্যগাঁথা রাজনীতি বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরাই একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।সরদার শাখাওয়াত হোসেন বকুল তিন তিনবার সংসদ সদস্য থাকা সত্ত্বেও দুর্নীতির কোন কাদা তার শরীর স্পর্শ করে নাই। মনোহরদী বেলাবোর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তার আদর্শিক রাজনীতির বিকাশ ঘটাবে এটাই জনগণের প্রত্যাশা।