বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন স্থাগিত ॥ ক্ষুভে ফুঁসছে নেতাকর্মীরা॥ প্রতিবাদ সমাবেশ রাজাকারদের পাহারাদার দখলদার ইউনূস সরকারের প্রহসনের রায় ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ৫ই আগষ্ট নোয়াখালী,চাটখিল থানা লুটের অস্ত্রে দিয়ে নিজেই নিজের গুলিতে আহত হয়ে মৃতুর ৯ মাস পর আদালতে অভিযোগ =!! ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে রায়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের বাজেট ঘোষণা মানবাধিকার সংগঠন ঐক্য পরিষদের পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে অগ্নিবীণা ১২৬ তম নজরুল জয়ন্তী উৎসব ‘২০২৫ পালিত। মেধা মূল্যায়ন ২০২৪ এর বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ! বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা খামারের গরু নিয়ে হাটে এসেছেন বিক্রির আশায়, গরুর দাম প্রত্যাশিত না হওয়ায় পড়েছেন বিপাকে ! ফটিকছড়ি জনকল্যাণ পরিষদের পুনর্গঠিত নতুন কার্যকরী কমিটি প্রথম সভা

চাটখিলে ১৮৪ টি পদের মধ্যে ১০১ টি পদ শূন্য,চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিজেই স্বাস্থ্যহীনতায় ভূগছে।

নোয়াখালীর চাটখিলে ১৮৪ টি পদের মধ্যে ১০১ টি পদ শূন্য,চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিজেই স্বাস্থ্যহীনতায় ভূগছে।

প্রতিবেদক বার্তা সম্পাদকঃ-দৈনিক বাংলার মুক্তকণ্ঠ:-

নোয়াখালীতে,চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তারের অভাবে কাঙ্খিত চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না রোগীরা।দালালদের উৎপাতে অতিষ্ঠ প্রতিদিন উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ৭/৮ শত রোগীরা চিকিৎসা সেবা নিতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসে। কিন্তু প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডাক্তার না থাকায় কাঙ্খিত সেবা না পেয়ে রোগীরা ফিরে যেতে বাধ্য হচ্ছে।

৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, মেডিকেল অফিসার, নার্স, কর্মকর্তা কর্মচারী সহ মোট ১৮৪ টি পদের মধ্যে ১ শত ১টি পদ শূন্য রয়েছে। এর মধ্যে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ১০ জনের মধ্যে কর্মরত আছেন ৩ জন, মেডিকেল অফিসার ২০ জনের মধ্যে কর্মরত আছেন ৫ জন, নার্স ৩০ জনের মধ্যে কর্মরত আছেন ২৫ জন, তৃতীয় শ্রেণী ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী ১ শত ১৮ জনের মধ্যে কর্মরত আছেন ৭২ জন। এছাড়া এনালগ এক্সরে মেশিনটি অনেক পুরাতন হওয়ায় সঠিকভাবে কাজ করা যাচ্ছে না৷ জেনারেটর মেশিনটি দীর্ঘদিন থেকে অকেজো হয়ে পড়ে থাকায় বিদ্যুৎ চলে গেলে রোগীরা অন্ধকারে থাকতে হয়।

জরুরী বিভাগে ডাক্তাররা রোগীদের থেকে অবৈধভাবে টাকা আদায় করার অভিযোগ করে আসছে প্রতিনিয়ত রোগীরা। নার্সদের বিরুদ্ধেও রোগীদের সাথে খারাপ আচরণ করার অভিযোগ রয়েছে। হাসপাতালের রোগীদের নিম্নমানের খাবার পরিবেশনের অভিযোগও করছেন রোগীরা। দালালদের উৎপাতে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে। অন্যদিকে হাসপাতালের কোয়াটার গুলো জরাজীর্ণ ও ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এগুলো জরুরী ভিত্তিতে সংস্কার করা অত্যন্ত জরুরী। বর্তমানে মাত্র ৮ জন ডাক্তার দিয়ে হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা চলছে।এভাবে চলছে প্রিয় উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অস্বস্তিকর সেবা।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page