মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
আনোয়ারায় গ্রীন চট্টগ্রাম এ্যালায়েন্সের আয়োজনে বৃক্ষ রোপণ ও বিতরণ অনুষ্ঠান আজ বিশ্ববিদ্যালয় ডাকসু নির্বাচনকে ‘প্রহসন ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র’ বললেন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইনান এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের ক্যাম্পেইন উদ্বোধনে ফারুক-ই আজম বীর প্রতীক কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় বেগম জিয়ার কারা মুক্তি দিবস ও ৩১ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা সভা নবগঠিত সেনবাগ উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির কমিটির বিজয় মিছিল ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন স্থাগিত ॥ ক্ষুভে ফুঁসছে নেতাকর্মীরা॥ প্রতিবাদ সমাবেশ রাজাকারদের পাহারাদার দখলদার ইউনূস সরকারের প্রহসনের রায় ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ৫ই আগষ্ট নোয়াখালী,চাটখিল থানা লুটের অস্ত্রে দিয়ে নিজেই নিজের গুলিতে আহত হয়ে মৃতুর ৯ মাস পর আদালতে অভিযোগ =!! ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে রায়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের বাজেট ঘোষণা মানবাধিকার সংগঠন ঐক্য পরিষদের পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

দাউদকান্দিতে সাংবাদিকের উপর হামলার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন

দাউদকান্দিতে সাংবাদিকের উপর হামলার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন

মোঃ মাহাবুব আলম রিপোর্টার

কুমিল্লার দাউদকান্দি পৌর সদরে দৈনিক ভোরের সময় পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার সালমা আক্তারের উপর হামলা ও অপহরণের চেষ্টা প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার
দাউদকান্দি উপজেলা সদরে সকাল ১১ টায় শহীদ রিফাত পার্কে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সালমা আক্তার বলেন, গত ৫ই আগস্ট উপজেলার বিশ্বরোডে ও ভাড়াটে জাকির হোসেনের ছেলে ও আওয়ামী লীগ করা নুরপুর হক কমিশনারের নাতি সামি অস্ত্র উঠিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার উপর গুলি চালানোর সময় আমি ছবি তুলি ও ১৬ মিনিটের ভিডিও ফুটেজ আমার মুবাইল ফোনে ধারন করি । এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জাকির হোসেনের স্ত্রী ও নুর পুর হক কমিশনারের মেয়ে সুমানা আক্তার তার বাহিনী নিয়ে ৩ বার আমার বাসায় হামলা চালায় এ ঘটনা কুমিল্লা আদালতে দ্রুত বিচার আইনে মামলা হয়, মামলাটি এখন তদন্তে আছে দাউদকান্দি থানায় এস আই হাবিবুর রহমানের কাছে পরবর্তীতে ও দুইবার আমার উপর রাস্তায় হামলা চালায় ও দুইবার অপহরণের চেষ্টা চালিয়ে আমার মোবাইল ফোন ও আমার ব্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নেয় আমার ছিনিয়ে নেওয়া ব্যানিটি ব্যাগের মধ্যে আমার আরো ২ইটা মুবাইল ফোনে ছিল ও আমার বাড়ি থেকে দেওয়া রট কিনার ৯০ হাজার টাকা ছিল । এ ব্যাপারে দাউদকান্দি মডেল থানায় সালমা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে। কিন্তু পুলিশ এ পযন্ত একজন কে ও গ্রেফতার করেনি এবং ছিনিয়ে নেওয়া মুবাইল ফোনটি ও উদ্ধার করা হয়নি দাউদ কান্দি থানার তদন্ত ওসি শহিদুল্লা এখনো আমোলিগ এর পক্ষ নিচ্ছে, সালমা আরো বলেন আমি যে পত্রিকা কাজ করি, আমার পত্রিকার সম্পাদক হাবিবুর রহমান, দাউদ কান্দি মডেল থানার ওসি কে বারবার ফোন করার পরও, দাউদ কান্দি মডেল থানার ওসি আমার সম্পাদক এর কথা কোন প্রকার কর্ণ পাত করেনি, আমাকে ঘটনাস্থল থেকে বস্রহিন ও রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ , এ অবস্থায় সালামা আক্তার কে দাউদ কান্দি থানার তদন্ত ওসি অন্য আন্য পুলিশ গন নিজের চোখে দেখে, তারপর দাউদ কান্দি থানা থেকে কোন প্রকার ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই এ পযন্ত , এবং কি সালমা থানায় গিয়ে কান্নাকাটি করার কারনে, দাউদ কান্দি থানার ওসি সালমা কে মহিলা পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করাতে চেয়েছিল, এ মামলায় আসামিদের অতিসত্বর গ্রেফতার করা না হলে আমাকে যেকোনো সময় মেরে ফেলতে পারে।ও আমার লাস ঘুম করে দিতে পারে, এবং কি আমার বাচ্চাদের অপহরণ করতে পারে


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page